বাঙালি মাত্রই জানে, মহিষাসুর ত্রিলোক জয় করে অত্যাচার শুরু করেছিল, এবং উদ্ভট বরের ফলে তাকে কোনো পুরুষ বধ করতে পারত না। অবশেষে মা দুর্গা তাকে বধ করেন। কিন্তু এই ঘটনায় অনেক বৈজ্ঞানিক প্রশ্ন আসে। বর কী? মহিষাসুর আসলে কোন দেবতার অংশ? কী করেই বা মহিষাসুর একটা ইউনিভার্সাল প্লেট হয়ে দাঁড়িয়েছিল? দুর্গা ঠাকুর যে সকল দেবতাদের শক্তি থেকে গঠিত হয়েছিলেন, সেটাই বা বৈজ্ঞানিকভাবে সম্ভব কী করে? কেন মহিষাসুর ঋষি কাত্যায়ণের আশ্রমে প্রবেশ করতে পারত না? ক্ষণে ক্ষণে রূপ বদলানোর বৈজ্ঞানিক ব্যাখাই বা কী? তার সৃষ্টি কীভাবে হয়েছিল? সেই প্রশ্নের সুতো ধরে জিজ্ঞেস করা যায়, এই ব্রহ্মাণ্ডের সৃষ্টি কী ভাবে হয়েছিল? এর উপরে কী আছে? মাল্টিভার্স? কোথায় আছে অন্যান্য ইউনিভার্স? কে দেখাশোনা করে? তাদের টেকনোলজি কী? কীভাবে তাদের ওখানে ত্রিদেব গেছিল? এই সমস্ত প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যাবে এই বইয়ে। সঙ্গে মজা তো আছেই...