এই বই দিয়েই যাত্রা শুরু হল অরিত্রি-শ্রেয়া যুগলবন্দির।
সে আছে:- সদ্য বিয়ে হয়ে শ্রেয়া এসে উপস্থিত হয় তার শ্বশুরবাড়িতে। কিন্তু সেখানে এসেই সে উপলব্ধি করে বিয়ের আগের জীবন আর পরের জীবন সম্পূর্ণ আলাদা। ওকে যেন ধীরে ধীরে বন্দি করে ফেলছে এ বাড়ি। আবিরও যেন কেমন বদলে যাচ্ছে একটু একটু করে! ডিপ্রেশনের শিকার হতে থাকে শ্রেয়া। এমন মুহূর্তে শ্রেয়া অনুভব করে তার উপস্থিতি। বাড়ির উঠোনের করবী গাছের নিচে দাঁড়িয়ে থাকে সে। কে সে? কেন শুধু শ্রেয়ায় দেখতে পায় তাকে? বলতে গিয়েও কিছু একটা যেন লুকিয়ে গেল বাড়ির কাজের লোক মালতী মাসি! কি রহস্য লুকিয়ে আছে এ বাড়ির অন্দরমহলে? অরিত্রিই বা কে? কী হয়েছিল তার সঙ্গে? শ্রেয়া কি খুঁজে পাবে রহস্যের কিনারা?
আঁধার পেরিয়ে:- শ্রেয়ার বাপেরবাড়ির ঠিক উলটো দিকেই ভাড়া আসে এক ছোট্ট পরিবার। পিয়ালী, তার স্বামী সায়ন্তন আর বছর ছয়ের একটি বাচ্চা মেয়ে। কিন্তু মেয়েটি শ্রেয়াকে দেখেই অদ্ভুত আচরণ করে কেন? ও বাড়ির জানলা থেকে বারবার সে শ্রেয়াকে কেন ডাকে? কী বলতে চায় সে? পিয়ালী খুব অসুস্থ। কী হয়েছে ওর? কেন নিজেদের এত বড়ো বাড়ি থাকতে এই ভাড়া বাড়িতে এসে উঠল তারা? সব রহস্যের কি সমাধান করতে পারবে শ্রেয়া?