বহুবছর ধরে বিয়ে হয়ে আসলেই একের পর এক হয় খুন নাহয় বিধবা হয়ে চলেছে ভৌমিকবাড়ির নববধূরা। পবিত্র সিঁদূর বা নবোঢ়ার বৈবাহিক শুভচিহ্ন গায়ে উঠলেই তাদের কপালে অবশ্যম্ভাবী হয়ে নেমে আসে এক নিদারুণ অভিশাপ। সেই অভিশাপ ভৌমিক বংশের বিনাশে উদ্যত হয়ে বিরাজ করে চলেছে যুগের পর যুগ.. তাদেরই বাড়ির উঠানে।
কি সেই অভিশাপ যা মুক্ত করেছে এক রক্তলোলুপ পিশাচকে? যাকে বিনাশ করা তো দূরঅস্ত, তার হাত থেকে রক্ষা পাওয়াই অসম্ভবের নামান্তর! কেন ভৌমিক বংশের নিকট বা দূরসম্পর্কের কোনো আত্মীয়ই পারে না এই অভিশাপ বিতাড়ন করতে?
অবশেষে বিনষ্ট হতে হতেও কেন গেল না সেই ভয়ানক মৃত্যুর হাতছানি? ভৌমিক বংশের শেষ প্রদীপশিখা ,ছোট্ট অলিভিয়া রক্ষা পাবে তো?
দেশ ও কালের গন্ডি পেরোনো, তিন প্রজন্মের জীবনগাথা ‘অনাত্মীয়া’ ও ‘অলিভিয়া’।